নিজস্ব সংবাদদাতা : অধ্যাপক দম্পতিকে নৃশংসভাবে রড,বাঁশ দিয়ে মেরে অজ্ঞান করে ফেলে রেখে গেল কয়েকজন দুষ্কৃতী। নিউটাউনের ঘটনা।। আবাসনে নিজেদের গাড়ি রাখা নিয়ে অধ্যাপক ডঃ অঙ্কুর রায়ের (সেন্ট জেভিয়ার্স এর কেমিস্ট্রি হেড অফ ডিপার্টমেন্ট) সঙ্গে ,এরাবিক স্টাডিজের অধ্যাপক মেহেদী হাসানের সঙ্গে ( গৌড়বঙ্গ বিশ্ব বিদ্যালয় ) দীর্ঘ্য দিন ধরে গন্ডগোল চলছিল।ওই আবাসনে, প্রথমে ফ্ল্যাট কিনে আসেন অঙ্কুর।তখন থেকেই ওখানে গাড়ি রাখতেন উনি। সেখানে মেহেদী হাসান গাড়ি রাখার জন্য জেদ ধরে বসেন।আর সেই জেদ থেকেই দু’জনের মধ্যে অশান্তি শুরু হয়। অঙ্কুর ,স্ত্রী ও ছেলেকে ডাক্তার দেখিয়ে নিউটাউনে নিজের আবাসনে ফিরছিলেন।সেই সময় বিল্ডিংয়ের নীচে, গাড়ি গ্যারাজের কাছেই , অঙ্কুর এবং তাঁর স্ত্রী ডঃ সাবিয়া খানকে হঠাত্ই কয়েকজন মিলে আক্রমণ করে।মেহেদী হাসানের দুই ভাই মুরশেদ আলম ও আরও চারজন বহিরাগত লোকজন এসে বাঁশ,রড দিয়ে প্রচণ্ড আঘাত করতে থাকে। ঘটনাস্থলে অঙ্কুর অজ্ঞান হয়ে পড়েন। অত্যাধিক প্রহারে স্ত্রী সাবিয়া, গুরুতর আহত হন।সঙ্গে সঙ্গে ছেলে আয়ান (১৪) বাবা মাকে প্রহারের হাত থেকে বাঁচাতে গেলে ,তাকেও রীতিমত মারধোর করে ওই দুষ্কৃতীরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে নিউটাউন থানার পুলিশ আসে। আহতদের পুলিশ অ্যাম্বুলেন্স ডেকে চিকিত্সার জন্য হাসপাতালে পাঠায়। নিউ টাউন থানাতে মেহেদী হাসান ও দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন অঙ্কুর রায়ের পরিবার। ঘটনায় এখনও কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। নিউটাউনের মত জায়গায় ,ওই পরিবার এখনো ভয়ে কুঁকড়ে আছে।
New Hopes New Visions
More Stories
দেবাশীষ কুমারকে পেয়ে অন্ধকারে আলোর দিশা পেলেন কাউন্সেলররা
বেহালার জাদুঘর হয়েছে আরও আকর্ষণীয়
” লক্ষ্মীবারে ” যা ঘটল শহরে , এক নজরে