নিজস্ব সংবাদদাতা : একবালপুর থানা এলাকার এমএম আলি রোডের উপর থেকে বস্তাবন্দি অবস্থায় ২২ বছরের যুবতী সাবা খাতুনের দেহ উদ্ধার হয়। এলাকায় সে নয়না নামে পরিচিত ছিল। বছর ২২-এর যুবতী সাবা, ওয়ারশি লেন এলাকায় রেশমা নামে তাঁর এক বন্ধুর বাড়িতে গত ২ মাস ধরে থাকছিল। বুধবার বিকেলে বন্ধুর বাড়ি থেকে বের হয় সাবা। তারপর সন্ধ্যা থেকেই তার আর কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি। মোবাইল ফোনও সুইচড অফ ছিল। এরপর গভীর রাতে বস্তাবন্দি অবস্থায় দেহটি প্রথম চোখে পড়ে স্থানীয়দের। তাঁরাই একবালপুর থানায় খবর দেন। তদন্তে কলকাতা পুলিশের আতস কাচের নীচে ওই তরুণীর বান্ধবী। জানা গিয়েছে, ওয়াটগঞ্জে দিদিমার কাছে থাকতেন তিনি। বেশ কিছুদিন ধরে রেশমা নামে এক বান্ধবীর সঙ্গে থাকতে শুরু করেছিলেন সাবা। রেশমা মাদক্তাসক্ত বলে জানতে পেরেছে পুলিশ। বহু লোকের আনাগোনা ছিল তাঁর কাছে। তবে কি ঘটনার নেপথ্য যোগ রয়েছে রেশমার? হঠাত্ কেনই বা তাঁর সঙ্গে থাকতে শুরু করেছিল সাবা? কার সঙ্গে কী নিয়ে অশান্তির জেরে এই পরিণতি? কোথায়ই বা খুন করা হয়েছে তাঁকে? এসব একাধিক প্রশ্নের উত্তরের সন্ধানে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।তদন্তকারীদের অনুমান, অন্যকোথাও খুনের পর প্রমাণ লোপাটের জন্য বস্তায় ভরে সাবার দেহ ফেলে দেওয়া হয়েছিল ওই এলাকায়। লালবাজারের হোমিসাইড শাখাও এই বিষয়টি পর্যবেক্ষণে রেখেছে। কারন ঘটনার পিছনে মাদকের তত্ত্ব উঠে এসেছে।একই সঙ্গে ধর্ষণ বা গণধর্ষণ করে সাবাকে খুন করা হয়েছে কিনা সেটাও খতিয়ে দেখছে পুলিশ। তবে তা ময়নাতদন্তের রিপোর্ট না এলে বোঝা যাবে না।
New Hopes New Visions
More Stories
আসুন বেহালায় ,দর্শন করুন মা বৈষ্ণদেবীর মন্দির
শেষ হল রাজ্য খাদি মেলা , মেলায় বিক্রি প্রায় ৬ কোটি
খাদি মেলার শেষ রবিবারে জমজমাট ভীড় , আজ শেষ দিন