নিজস্ব সংবাদদাতা : কাশ্মীর সীমান্তে পাকিস্তানের উসকানিতে ভারতের উপর হামলা চলাকালীন শহিদ হন নদিয়ার তেহট্টের রঘুনাথপুরের তরতাজা যুবক সুবোধ ঘোষ। সেনাবাহিনীতে যোগদানের চার বছরের মধ্যেই বছর চব্বিশের যুবকের এহেন মর্মান্তিক পরিণতি পরিবারের কাছে, প্রিয়জনদের কাছে স্বভাবতই বিনা মেঘের বজ্রপাতের মতো। শনিবার সকাল থেকেই বদলে যেতে থাকে এলাকার স্বাভাবিক ছবিটা। ডিসেম্বরে যে ছেলের বাড়ি ফেরার কথা ছিল, তার কফিনবন্দি দেহের প্রতীক্ষায় প্রহর গুনতে থাকেন সবাই। তিন মাসের কন্যাকে কোলে নিয়ে কান্না চেপে রেখেছিলেন সুবোধের স্ত্রী। কিন্তু রবিবার রাত এগারোটার পর পানাগড় বায়ুসেনা ছাউনি থেকে সাঁজোয়া গাড়িতে দেহ গ্রামে পৌঁছনোর পর আর শোকের বাঁধ মানল না তাঁর। কান্নায় ভেঙে পড়েন শহিদ জওয়ানের মা, স্ত্রী। গভীর রাতে নদিয়ার (Nadia) শহিদের শেষকৃত্যে শামিল হলেন গ্রামবাসীরা। রাত যতই হোক, শহিদের বিদায়বেলায় ঘরে রইলেন না কেউ। তেহট্টের শহিদ সুবোধ ঘোষের কফিনবন্দি দেহ নিয়ে শেষযাত্রায় পা মেলালেন সাংসদ, বিধায়ক থেকে আমজনতা – সকলেই। শ্রদ্ধাজ্ঞাপনের পর রাতেই হয়েছে শেষকৃত্য।রাতের নিঃস্তব্ধতা তখন ভেঙে খানখান করে দিচ্ছে পরিজনদের বুকফাটা কান্না আর প্রতিশোধের জ্বালা।
New Hopes New Visions
More Stories
আসুন বেহালায় ,দর্শন করুন মা বৈষ্ণদেবীর মন্দির
শেষ হল রাজ্য খাদি মেলা , মেলায় বিক্রি প্রায় ৬ কোটি
খাদি মেলার শেষ রবিবারে জমজমাট ভীড় , আজ শেষ দিন