নিজস্ব সংবাদদাতা : তিনি ছোট থেকেই রাজনৈতিক সচেতন। সাঁতরাগাছির পাড়া থেকে কলেজ- সর্বত্রই ছুটে যেতেন আপদে বিপদে। একটা সময় হাওড়ার নরসিংহ দত্ত কলেজে চুটিয়ে এসএফআই করেছেন। তারপর একটা বড় সময় রাজনীতির সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ ছিল না। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দ্বিতীয় সরকারের সময়ে তৃণমূলে আসেন। তাঁকে দেওয়া হয় সরকারি কমিটির চেয়ারম্যান পদও। বুধবার ছিল রুদ্রর জন্মদিন। সূত্রের খবর এদিনই বিজেপির কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক কৈলাস বিজয়বর্গীয়র সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে রাজি হয়েছেন তিনি। যদিও এ ব্যাপারে কোনও পক্ষই মুখ খোলেননি। জন্মদিনের সকালে শুভেচ্ছা জানিয়েছে ফুল পাঠিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। সন্ধেয় গোলাপ নিয়ে বাড়িতে হাজির বিজেপি নেতা শঙ্কুদেব পণ্ডা।সেই সঙ্গে আরও একটি বিষয় কৌতূহলের। তা হল বনমন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে রুদ্রর অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক। তাই রুদ্র-কৈলাস বৈঠকের খবরে রাজীব নিয়েও জল্পনা তৈরি হয়েছে।উনিশের লোকসভার পর তো দিল্লি গিয়ে গেরুয়া শিবিরে যোগ দিয়েছিলেন কাঞ্চনা মৈত্র, লামা, অনিন্দ্য ভট্টাচার্যের মতো তারকারা। এঁদের মধ্যে অনেকের সঙ্গেই রুদ্রর খুব ভাল সম্পর্ক। জন্মদিনের সকালে রাজনীতিতে প্রত্যাবর্তনের কথা ঘোষণা করলেও, কোন দলে?…তৃণমূল নাকি বিজেপি?…সেই ধোঁয়াশা জিইয়ে রেখেছেন রুদ্রনীল ঘোষ। শোনা যাচ্ছে ,সরকারি কমিটি পেলেও বিভিন্ন বিষয়ে ক্ষুব্ধ ছিলেন রুদ্র। এদিনের খবর তাই তাত্পর্যপূর্ণ বলেই মনে করছেন অনেকে।
Report by নিজস্ব সংবাদদাতা
Reported on – 07/01/2021
More Stories
” লক্ষ্মীবারে ” যা ঘটল শহরে , এক নজরে
নিজাম থেকে এসএসকেএমে গেলেন কেষ্ট মন্ডল
দিনভর নজর নিজামে, সিবিআই দফতরে অনুব্রত