নিজস্ব সংবাদদাতা : ঘাটালের সভা থেকে সকালে বললেন দেখবি আর জ্বলবি, লুচির মত ফুলবি, আর সন্ধ্যায় সেই শুভেন্দুর বাড়িতেই সটান হাজির পিকে। চড়ল জল্পনা। শুভেন্দু অধিকারীর অবস্থা নিয়ে সাম্প্রতিককালে উঠছে একাধিক প্রশ্ন। প্রতিদিনই শুভেন্দুর মুখে,ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য। তাতে অস্বস্তি বেড়েছে দলের। তবে দলের সঙ্গে কি দূরত্ব তৈরি হয়েছে শুভেন্দুর? সেই দূরত্ব ঘোচাতেই সম্ভবত মেদিনীপুরে শুভেন্দুর বাড়িতে গেলেন প্রশান্ত কিশোর। তবে ঘরে ছিলেন না পরিবহণমন্ত্রী। বাবা শিশির অধিকারীর সঙ্গে কথা বলেন পিকে। কারন শুভেন্দু ঘাটালের সভা থেকে হুগলি যান। সেখানেই রাত্রিবাস করেন তিনি।শুভেন্দুর মতিগতি নিয়ে ইদানীং জল্পনা তৈরি হয়েছে। নেত্রীর নামও নিচ্ছেন না জনসভায় । বুধবার নবান্নে মন্ত্রিসভার বৈঠকেও গরহাজির ছিলেন। সন্ধেয় আবার বাগুইআটিতে কালীপুজোর উদ্বোধনে দেখা যায় শুভেন্দুকে। বাগুইআটিতে আসতে পারলেও নবান্নের বৈঠকে না যাওয়ায় স্বাভাবিকভাবে উঠছে প্রশ্ন। সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার সন্ধেয় শুভেন্দু অধিকারীর বাড়িতে পৌঁছন পিকে। তবে শুভেন্দুবাবু ছিলেন না। তাঁর সঙ্গে পিকের ফোনে কথা হয়েছে। পূর্ব মেদিনীপুরের জেলা সভাপতি শিশির অধিকারীর সঙ্গে বৈঠক করেন প্রশান্ত কিশোর। এ দিনই ঘাটালের সভায় জনতার উদ্দেশে শুভেন্দু বার্তা দেন,’আপনাদের সঙ্গে ছাত্রাবস্থায় ছিলাম। আজ আছি। ভবিষ্যতেও থাকব। আমরা এগোব, অন্যরা দেখবে আর কাঁদবে’। তবে পিকের শুভেন্দুর বাড়ি যাওয়ায় কি বরফ গলবে? সে প্রশ্নের উত্তরই হয়তো আগামীদিনে বাংলার রাজনীতির পথ বাতলে দেবে।
New Hopes New Visions
More Stories
আসুন বেহালায় ,দর্শন করুন মা বৈষ্ণদেবীর মন্দির
শেষ হল রাজ্য খাদি মেলা , মেলায় বিক্রি প্রায় ৬ কোটি
খাদি মেলার শেষ রবিবারে জমজমাট ভীড় , আজ শেষ দিন