নিজস্ব সংবাদদাতা : শিক্ষার অধিকার আইন অনুযায়ী, স্কুল শিক্ষকদের প্রাইভেট টিউশন করা বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ। নিয়মকে কার্যত বুড়ো আঙুল দেখাচ্ছেন একাংশের স্কুল শিক্ষক। আবার একাংশের মতে, কল বন্ধ থাকায় অভিজ্ঞ স্কুলশিক্ষকদের কাছেই সন্তানকে পড়াতে পাঠাচ্ছেন অভিভাবকরা। অথচ তা আইন বিরুদ্ধ। অর্থাত্ স্কুলের শিক্ষকরা বাড়িতে বসে চুটিয়ে প্রাইভেট টিউশন পড়াচ্ছেন। এই পরিস্থিতিতে শিক্ষকদের থেকে হলফনামা চাইল সরকার।”আমি গৃহশিক্ষকতা করি না।” রাজ্যের সব সরকারি, সরকারি সাহায্য প্রাপ্ত, সরকার পোষিত স্কুলের শিক্ষকদের থেকে এই মর্মে হলফনামা চাইল রাজ্য। ইতিমধ্যে ডিআই-রা এই নির্দেশিকা পাঠিয়েছেন স্কুলগুলিকে।রাজ্যে গৃহশিক্ষকের সংখ্যা ৫ লক্ষেরও বেশি। তাঁদের দুর্দশা এবং স্কুলশিক্ষকদের একাংশের এই দুর্নীতি জানতে পেরেছে এনসিপিসিআর। রাজ্যের প্রতিটি জেলায় তদন্ত হবে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের অধীন শিশু অধিকার সুরক্ষা কমিশন। বীরভূম জেলা থেকেই শুরু হবে তদন্ত। করোনা সংক্রমণ এবং লকডাউন এই দুইয়ের জেরে বন্ধ রাজ্যের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। সাত মাসেরও বেশি সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলেও শিক্ষকদের বেতন হ্রাস করেনি রাজ্য সরকার। কিন্তু অভিযোগ বাড়িতে বসে বেতন পাওয়ার পরেও শিক্ষকদের একাংশ প্রাইভেট টিউশন করে যাচ্ছেন। কেন্দ্রের কাছে এই অভিযোগ জমা পড়তেই জাতীয় শিশু অধিকার সুরক্ষা কমিশন রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছে। ধাপে ধাপে সব জেলার রিপোর্ট তলব করবে কমিশন।
Report by নিজস্ব সংবাদদাতা
Reported on – 06/11/2020
New Hopes New Visions
More Stories
আসুন বেহালায় ,দর্শন করুন মা বৈষ্ণদেবীর মন্দির
শেষ হল রাজ্য খাদি মেলা , মেলায় বিক্রি প্রায় ৬ কোটি
খাদি মেলার শেষ রবিবারে জমজমাট ভীড় , আজ শেষ দিন