নিজস্ব সংবাদদাতা : সাধারণতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হয়ে ভারত সফরে আসতে পারেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এমনটাই জানা যাচ্ছে বিভিন্ন সূত্র মারফত। সেই সঙ্গে জনসনের তরফে আগামী বছর ব্রিটেনে বসতে চলা জি-৭ সামিটে যোগ দেওয়ার আমন্ত্রণও পেয়েছেন মোদি । যদিও আনুষ্ঠানিক ভাবে এ নিয়ে মুখ খোলেনি কেন্দ্রীয় সরকার। গত ২৭ নভেম্বর দু’জনের কথোপকথনের খবর টুইটে জানান মোদি । লেখেন, ‘সর্বস্তরে বিপুল উন্নয়নের লক্ষ্যে একসঙ্গে কাজ করতে রাজি আমরা।’ কোন কোন ক্ষেত্রে ভারত এবং ব্রিটেন কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করবে তাও তুলে ধরেন মোদি । বিদেশ মন্ত্রক সূত্রে খবর, গত শুক্রবার ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে করোনা মহামারী নিয়েই কথা হয়েছে প্রধানমন্ত্রী মোদির। পাশাপাশি ব্যবসা, বিনিয়োগ, শিক্ষায় সহযোগিতা নিয়েও দুই নেতার মধ্যে আলোচনা হয়। এর আগে ১৯৯৩ সালে শেষ ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হিসাবে প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জন মেজর। প্রায় ৩ দশক পর এবার ওই অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হতে চলেছেন আরও এক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। তবে বরিসের আসার বিষয়ে এখনও নিশ্চিত করে কিছু বলতে পারেনি ব্রিটিশ হাই কমিশন। যদিও কমিশনের এক মুখপাত্র বলেছেন, ‘যত দ্রুত সম্ভব ভারতে আসতে আগ্রহী বরিস জনসন।’ তবে কূটনীতিকরা মনে করছেন যে এর পিছনে প্রধানমন্ত্রী মোদির একটি সুচিন্তিত কৌশল কাজ করছে। ভারতীয় দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে দিল্লির পাশে লন্ডনকে আনা ভবিষ্যতের কথা ভেবেই। কারণ ব্রিটেন পি -৫-র অংশ। এছাড়া পাকিস্তানের অধিকৃত কাশ্মীরের (পিওকে) মিরপুর থেকেও লন্ডনে একটি শক্তিশালী রাজনৈতিক লবি রয়েছে, যা প্রায়শই জম্মু ও কাশ্মীরের মতো ইস্যুতে পথে নামে।
New Hopes New Visions
More Stories
খেলার মাঠ থেকে যুদ্ধক্ষেত্র প্রতিরোধ গড়েছে ইউক্রেন
এক নজরে বিপিন লক্ষণ রাওয়াত
এবার আইপিএলে সঞ্জীব গোয়েঙ্কা, ২০২২ এ ১০ টি দল