নিজস্ব সংবাদদাতা : ছট পুজো উপলক্ষে পরিবারের সবাই বিহারে গিয়েছেন। বাড়িতে একাই ছিলেন সিভিক ভলেন্টিয়ার চন্দন সিং। এরপর রাতে স্ত্রী ববিতা দেবী সিংকে ভিডিয়ো কল করেন চন্দন। ভিডিয়ো কলে তিনি বলেন, “এই দেখ, আমি আত্মহত্যা করছি।” পরিবার সূত্রে খবর, তারপর থেকেই আর ফোনে পাওয়া যাচ্ছিল না চন্দন সিংকে। স্বামীর কথায় সন্দেহ হওয়ায় সঙ্গে সঙ্গেই এক প্রতিবেশীকে ফোন করেন চন্দন সিংয়ের স্ত্রী। একবার তাঁদের ঘরে গিয়ে দেখতে বলেন তিনি।প্রতিবেশী এসে দেখেন, ঘরের দরজা ভেজানো অবস্থায় রয়েছে। আর ঘরের ভিতর সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মঘাতী হয়েছেন চন্দন সিং। সঙ্গে সঙ্গেই পুলিসকে খবর দেওয়া হয়। পুলিস এসে দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে। একইসঙ্গে মোবাইল ফোনটিও বাজেয়াপ্ত করেছে। দম্পতির ৩ সন্তান। বড় মেয়ের বয়স ১০ বছর। এছাড়া ৮ বছরের একটি ছেলে ও ৭ বছরের আরও একটি মেয়ে রয়েছে। কিন্তু কী কারণে পেশায় সিভিক ভলেন্টিয়ার চন্দন সিং আত্মহত্যা করলেন ? পারিবারিক অশান্তি নাকি আর্থিক অনটন? সেই সম্পর্কে এখনও কিছু জানা যায়নি। তদন্ত শুরু করেছে বড়তলা থানার পুলিস।
New Hopes New Visions
More Stories
বেহালায় সকাল সকাল দুয়ারে হাজির মেয়র
আগামীর রূপরেখার সূচনা করলো “বেহালা নাগরিক মঞ্চ”
আসুন বেহালায় ,দর্শন করুন মা বৈষ্ণদেবীর মন্দির