নিজস্ব সংবাদদাতা : প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি দিলো কনফেডারেশন অফ অল ইন্ডিয়া ট্রেডার্স (CAIT)। তাদের দাবি, বড় ই-কমার্স সংস্থাগুলি ই-ব্যবসা বা খুচরো লেনদেনের ক্ষেত্রে আগ্রাসী ভূমিকা নিয়ে একচেটিয়া মালিকানা ব্যবস্থা তৈরির লক্ষ্যে এগোচ্ছে, দ্বিধাহীন ভাবে ভাঙছে বিদেশি বিনিয়োগের (ফরেন ডিরেক্ট ইনভেস্টমেন্ট) নীতি। ফল স্বরূপ কোমর ভাঙছে ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের।কনফেডারেশনের মতে এই পরিস্থিতি দুর্ভাগ্যজনক। বেশির ভাগ সরকারি কর্তৃপক্ষই আইনানুগ ভাবে এই আগ্রাসন আটকাতে নীতি নির্ধারণ করতে অক্ষম হয়েছে। সিএআইটির স্পষ্ট মত, আমাজন বা ফ্লিপকার্টের মতো সংস্থাগুলি যেভাবে বিরাট ছাড় দেয়, বা এক্সক্লুসিভ ভাবে পণ্য বিক্রি করে, নানা রকম দাম ধার্য করে, তা আদৌ বিদেশি বিনিয়োগ নীতি অনুযায়ী বৈধ নয়। প্রসঙ্গত এই তত্ত্ব উড়িয়ে ফ্লিপকার্ট-আমাজন সব সময়েই দাবি করে এসেছে, বিদেশি বিনিয়োগ নীতির সব দিক মেনেই কাজ করে তাদের সংস্থা। প্রসঙ্গত , Consumer Protection (e-commerce) Rules, 2019,-এ স্পষ্ট বলা হয়েছে কোনও ই কমার্স সংস্থা সরাসরি এমনভাবে দাম বৃদ্ধি বা কমানোর কথা ঘোষণা করতে পারে না যাতে সরাসরিভাবে ক্রেতার সিদ্ধান্ত প্রভাবিত হয় বা একমুখী হয়। পাশাপাশি কোনও ভ্রান্ত রিভিউ রাখা যাবে না বলেও জানিয়ে দেওযা হয়। কনফেডারেশন অফ অল ইন্ডিয়া ট্রেডার্স বলছে বড় সংস্থগুলি অবলীলায় এই নীতিকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে চলেছে। ফলে মার খাচ্ছে ছোট ব্যবসায়ীরা।
New Hopes New Visions
More Stories
খেলার মাঠ থেকে যুদ্ধক্ষেত্র প্রতিরোধ গড়েছে ইউক্রেন
এক নজরে বিপিন লক্ষণ রাওয়াত
এবার আইপিএলে সঞ্জীব গোয়েঙ্কা, ২০২২ এ ১০ টি দল